Search This Blog

Thursday, January 5, 2017

মানব শরীরে নতুন অঙ্গ আবিষ্কার!


নতুন আবিষ্কৃত অঙ্গটির নাম মেসেনটারি।



মানব শরীরের নতুন অঙ্গ আবিষ্কারের দাবি করেছে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান।
চিকিৎসা বিজ্ঞান বলছে, মানুষের শরীরে আরও একটি অঙ্গ আছে, যা এত দিন জানাই ছিল না। নতুন আবিষ্কৃত অঙ্গটির নাম মেসেনটারি।
এতদিন মেসেনটারিকে ভাবা হতো পৌষ্টিক তন্ত্রের কিছু আলাদা আলাদা ক্ষুদ্র অংশ হিসেবে।
কিন্তু নতুন গবেষণার ফল নিশ্চিতভাবে প্রমাণ করল, এটি একটি পৃথক অঙ্গ। যদিও এ অঙ্গটির কাজ কী, তা নিয়ে এখনও স্পষ্ট নন বিজ্ঞানীরা।
আয়ারল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি হসপিটাল লিমারিকের বিশেষজ্ঞ জে ক্যালভিন কফি এটির আবিষ্কারক।
তিনি জানান, মেসেনটারি অঙ্গ হিসেবে অবিষ্কার হওয়াটা গবেষণার এক নতুন দিগন্ত খুলে দিল। পেটের বিভিন্ন রোগের ক্ষেত্রে মেসেনটারির কী অবদান রয়েছে, এখন তা গবেষণার নতুন বিষয়।
ক্যালভিন কফি বলেন, ‘মেসেনটারির গঠনতন্ত্র আবিষ্কার হয়েছে। কিন্তু এ অঙ্গের কাজ নিয়ে গবেষণা করা দরকার। মেসেনটারির কী কাজ জানতে পারলে তার অস্বাভাবিক কাজও বোঝা সম্ভব হবে। এর ফলে রোগও ধরা পড়বে।’
মেসেনটারি হল পেরিটোনিয়ামের জোড়া ভাঁজের অংশ বা পাতলা আস্তরণ, যেটি ক্ষুদ্রান্তকে ধরে রাখতে সাহায্য করে। মেসেনটারি আবিষ্কারের পর আমাদের শরীরে এখন অঙ্গ হয়ে দাঁড়াল ৭৯টি।
প্রায় ৫০০ বছর আগে বহুমুখী প্রতিভার স্বাক্ষর লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি মানব শরীরের এ অঙ্গের অনুমান করে গিয়েছিলেন। অবশেষে তার সত্যতা প্রমাণ করল আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান।
দ্য ল্যানসেট মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে জে ক্যালভিন কফির এ আবিষ্কারের গবেষণাপত্র। বিশ্বের জনপ্রিয় মেডিকেল বই গ্রেস অ্যানাটমিতেও মেসেনটারিকে নতুনভাবে আপডেট করা হয়েছে।










রক্তে চর্বি বেড়ে গেলে কী করবেন

রক্তে খারাপ চর্বি বেড়ে গেলে দুর্বলতা বা অবসাদগ্রস্ত, বুকে ব্যথা, বদ হজম হয়ে থাকে।




বয়সের সঙ্গে বাড়তে থাকে আমাদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা। তবে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে রাখা কঠিন কাজ নয়।

চর্বি জাতীয় খাবার, ভাজাপোড়া ও মসলা জাতীয় খাবার আমাদের শরীরে খারাপ চর্বির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। খারাপ চর্বি নিয়ন্ত্রণ করলেই রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখা সম্ভব।

উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ধূমপানের অভ্যাস, অতিরিক্ত মেদভুঁড়ি, রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বেশি, জেনেটিক কারণ, অলস জীবনযাপন, কায়িক পরিশ্রম কম করে তাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ার আশংকা থাকে। এছাড়া যাদের এই ঝুঁকি থাকে তাদের কম ঘনত্বের কোলেস্টেরল বা ক্ষতিকারক কোলেস্টেরলের মাত্রা ৭০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটারের নিচে থাকা উচিত।
রক্তে খারাপ চর্বি বেড়ে গেলে দুর্বলতা বা অবসাদগ্রস্ত, বুকে ব্যথা, বদ হজম হয়ে থাকে।
পরিবারের বা বাবা-মায়ের হৃদরোগের ইতিহাস এবং আপনার হৃদরোগ হওয়ার মতো ঝুঁকি রয়েছে কি না সেটা জেনে সাধারণত জীবনাচরণ পদ্ধতি পরিবর্তন, চর্বি জাতীয় খাবার বর্জ, শাকসবজী ও ফলমূল খেলে কোলেস্টেরল স্বাভাবিক মাত্রায় আনা সম্ভব।

এছাড়া কীভাবে কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়, তা নিম্নে আলোচনা করা হলো :

চর্বি জাতীয় খাবার পরিহার : কোলেস্টেরল কমানোর সহজ উপায় হচ্ছে বেশি কোলেস্টেরলযুক্ত বা চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করা। তবে শুধু খাবারের কোলেস্টেরলই রক্তে কোলেস্টেরল বাড়ানোর জন্য দায়ী নয়। সম্পৃক্ত চর্বিযুক্ত খাবার যেমন- মাখন, চর্বিযুক্ত গরুর মাংস ও খাসির মাংসের কলিজা, মগজের পরিবর্তে অসম্পৃক্ত চর্বিযুক্ত খাবার যেমন : সয়াবিন তেল, সূর্যমুখী তেল, জলপাইয়ের তেল খাওয়া যেতে পারে।

ব্যায়াম : শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়াম শুধু রক্তে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায় না, উপকারী কোলেস্টেরলের পরিমাণ (বেশি ঘনত্বের লিপোপ্রোটিন কোলেস্টেরল) ১০ শতাংশ বাড়ায়। জোরে জোরে হাঁটলেও এমন উপকার পাওয়া যায়। নৈশভোজের পর কমপক্ষে ৪৫ মিনিট তাহলে উপকৃত হবেন।

আঁশযুক্ত খাবার : সবজি এবং ফলমূল শরীরের জন্য উপকারী। এগুলো রক্তে কোলেস্টেরলও কমায়। দ্রবণীয় আঁশ পরিপাক নালি থেকে স্পঞ্জের মতো কোলেস্টেরল শুষে নেয়। রক্তচাপ বেশি হলে অতিরিক্ত রসালো জাতীয় ফল না খওয়াই ভালো।

মাছ : মাছ ও মাছের তেল কোলেস্টেরল হ্রাস করতে সাহায্য করে। মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড থাকে। এটি রক্ত থেকে কোলেস্টেরল এবং অন্যান্য ক্ষতিকর চর্বি কমিয়ে ফেলে। সপ্তাহে অন্তত চার দিন মাছ খাওয়া উচিত। বিভিন্ন উদ্ভিদজাত খাবারেও ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায়। যেমন- সয়াবিন তেল, কাঠবাদাম তেল ইত্যাদি।

মদ্যপান পরিহার : অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় পান শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। মদ সেবন থেকে বিরত থাকুন।

ধূমপান পরিহার করুন : ধূমপানে রক্তে উপকারী কোলেস্টেরল বা বেশি ঘনত্বের কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায়। রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে অবশ্যই ধূমপান ছেড়ে দিতে হবে।

জন্ম নিয়েন্ত্রণ বড়ি : জন্ম নিয়েন্ত্রণ বড়ি সেবনে নারীদের তলপেটে খারাপ চর্বি জমে। এই বড়ি সেবন পরিহার করলে নারীদের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ : ইউরিক এসিড যদি নিয়ন্ত্রণে থাকে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস রক্তের কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে হলে অবশ্যই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

যাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি, তাদের অবশ্যই জীবনাচরণ পদ্ধতি পরিবর্তন করতে হবে। যদি হৃদরোগের উপসর্গ থাকে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ সেবন করতে হবে।




0

DEVICE TO ELIMINATE SNORING EFFECTS.


Perfect And Most Effective Device For Snoring.

Many peoples in our communities / houses are suffering from Snoring which result in sleep disturbance for others, which is very irritating too. To over come the situation many renowned companies are offering Anti Snoring devices. One of the best anti- Snoring device is  "Air Snore" which can be easily used to avoid Snoring effects.  Patients suffering  from Snoring may try to get the same with in reasonable price.


The AirSnore mouthpiece is a simple yet very effective way of banishing your snoring instantly. With no special fitting required, this easy to use, one size fits all anti snoring device is the perfect solution to your snoring problems. AirSnore is also available in drops, allowing you to breathe easy when battling coughs and colds.
Why promote AirSnore?

AirSnore is an anti-snoring combo consisting of a mouthpiece to instantly stop snoring and drops made from natural oils which aid a better nights sleep when battling coughs and colds on top of snoring.

This product is the perfect addition to your health supplements review site or other general health and lifestyle website. You should also consider promoting AirSnore if you have a weight loss website, as being overweight is a common cause for snoring, this a great target market for an anti snoring product.

An average order value of £59.95 you can get the same offers free shipping worldwide.

Another added benefit of promoting AirSnore is the unique opportunity for reorders. Competitor brands only offer the mouth piece device which is not designed to be regularly replaced, however the AirSnore combo includes drops which will need to be replaced once they run out.





With 41.5% of the UK alone being snorers, there is a huge market for products such as AirSnore.

YOUR LINK IS HERE TO GET THE SAME

===>>>http://adf.ly/1hXf2r

নারীদের ফুসফুসে সংক্রমণে দায়ী নয় ধূমপান

কর্মক্ষেত্রে বিষাক্ত বায়ুর ফলেই ফুসফুস জনিত অসুখে আক্রান্ত নারীরা

আমরা অনেকেই মনে করে থাকি ফুসফুসে ক্যানসার হওয়ার মূল কারণ হল ধূমপান। কিন্তু সম্প্রতি বহু গবেষণায় দেখা গেছে সারা বিশ্বে ফুসফুসে ক্যানসার এবং অন্যান্য অসুখের প্রবণতা ক্রমশ বাড়ছে, আর তার জন্য ধূমপান দায়ী নয়। এবার এক গবেষণায় নারীদের নিয়ে নতুন এক তথ্য প্রকাশিত হল।

সম্প্রতি ‘‌ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ ক্রনিক ডিজজ’‌–এ প্রকাশিত একটি জার্নালে সতর্ক করা হয়ছে নারীদের। ফুসফুসের সংক্রমণে আক্রান্ত নারীদের সংখ্যা ক্রমশ বেড়ে চলেছে। কিন্তু তার জন্য ধূমপানকে দায়ী করা হয়নি। গবেষকরা জানিয়েছেন, ফুসফুস জনিত অসুখের ক্ষেত্রে ৭ শতাংশ আফ্রিকান নারী এবং ৫.‌২ শতাংশ আমেরিকান নারী পাওয়া গেছে যারা কোনদিন ধূমপান করেননি। এই শতাংশের হার ক্রমাগত বাড়ছে বলে জানিয়েছেন তারা।

ফুসফুসের সংক্রমণ নারীদের ক্ষেত্রে বেশি হওয়ার কারণ হিসেবে বেশ কয়েকটি গবেষণার কথা উল্লেখ করা হয়ছে। হরমোনের সমস্যাকে অনেক ক্ষেত্রে এই অসুখের জন্য দায়ী করা হয়ছে। আবার কয়েকটি ক্ষেত্রে পরোক্ষ ধূমপানকেও রোগের উৎস বলে দেখা গেছে।

বিশেষজ্ঞদের মতে যাদের বাড়িতে স্বামী ধূমপান করেন তাদের ক্ষেত্রেও ফুসফুসের সংক্রমণ হওয়ার প্রবল প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। কিন্তু, এই শারীরিক অসুস্থতার জন্য দারিদ্রকেই প্রধানত দুষছেন গবেষকরা। কর্মক্ষেত্রে বিষাক্ত বায়ুর ফলেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই ফুসফুস জনিত অসুখে আক্রান্ত নারীরা।



স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতে এড়িয়ে চলবেন যে খাবারগুলো


স্মৃতিশক্তি কমে আসার মত সমস্যায় সচেতন থাকা উচিত


বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অনেককেই ডিমেনশিয়া, স্মৃতিশক্তি কমে আসার মত সমস্যায় ভুগতে দেখা যায়। তাই বয়স কম থাকতেই এসব ব্যাপারে সচেতন থাকা উচিত। আর সেক্ষেত্রে সবার প্রথমেই আসে খাদ্যের তালিকা। তাই বয়সকালেই এই সমস্যা থেকে দূরে থাকতে চাইলে খাদ্যতালিকা থেকে এখন থেকেই কিছু খাবার বাদ দিতে হবে। জেনে নিন কী সেই খাবারগুলো-

১। সি ফুড : সামুদ্রিক খাবারে পারদের পরিমাণ বেশি থাকে। যা থেকে কগনিটিভ ডিসফাংশন হতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যারা সপ্তাহে তিন বারের বেশি টুনা বা কোনও সামুদ্রিক মাছ খান তাদের কগনিটিভ ডিসফাংশনের ঝুঁকি বাড়ে।

২। ট্রান্স ফ্যাট : প্লান্ট অয়েল থেকে তৈরি হয় ট্রান্স ফ্যাট। যা মার্জারিন, স্ন্যাকস, প্যাকেজড বেকড ফুডে ব্যবহৃত হয়। ট্রান্স ফ্যাট বেশি খেলে স্মৃতিশক্তি কমতে থাকে।

৩। মিষ্টি খাবার : বেশি ফ্রুক্টোজযুক্ত খাবার থেকে দূরে থাকুন। অতিরিক্ত চিনি মস্তিষ্কের ফোকাস করার ও শেখার ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়।

৪। নোনতা খাবার : নোনতা খাবারে থাকা সোডিয়াম মস্তিষ্কের ভাবনা চিন্তা করার ক্ষমতা যেমন কমিয়ে দেয়, তেমনই স্মৃতিশক্তির ওপরও খারাপ প্রভাব ফেলে।

৫। স্যাচুরেটেড ফ্যাট : অতিরিক্ত স্যাচুরেটেড ফ্যাট স্মৃতিশক্তি কমিয়ে দেয়। তাই পিজা, পাস্তা খাওয়া ছাড়ুন। বিশেষ করে বেশি চিজযুক্ত খাবার।

৬। কফি : দিনে ১ কাপ কফি খান বা ৩ কাপ, কফি খুব সহজেই মস্তিষ্কে পৌঁছে যায়। যদি কফি খাওয়ার সঙ্গে ব্রেইন ড্যামেজের কোনও সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যায়নি, কিন্তু কফি খাওয়া ছেড়ে দিলে উইথড্রয়াল সিন্ড্রোম হয়। মাথা ধরে থাকে। ঘুম কম হয়। ফলে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে কফি কম খাওয়াই ভাল।



সূত্রঃ আনন্দবাজার