Search This Blog

Thursday, January 19, 2017

WHAT YOU CAN DO ABOUT DRY EYES

Solve Your Dry Eye Syndrome



If Your Eyes Are Dry

You might feel like you have sand in your eyes, or they might burn or itch. You might be sensitive to light, have blurry vision, or, in some cases, your eyes might water. And you may have a tough time wearing contact lenses.

Dry Eye Syndrome

The most common kind of dry eye happens because your body doesn’t make enough tears. This is called dry eye syndrome, or keratoconjunctivitis sicca (KCS). Many things can cause it. Depending on what that is, it can go away on its own or last a long time.

Possible Cause: Age
The glands that make tears don’t work as well as you age, so you don’t make as many. Also, your eyelids begin to sag, and that can break the seal against your eyeball that helps keep in moisture.
Possible Cause: Certain Illnesses
Autoimmune diseases -- when your immune system attacks parts of your body -- can affect your body’s ability to make tears and cause dry eyes. Examples include lupus and rheumatoid arthritis, as well as Sjogren’s syndrome, which attacks saliva and tear glands.

Possible Cause: Eye Surgery

Dry eyes can be a side effect of cataract surgery and LASIK or PRK surgery, which correct vision problems. The nerves that help you make tears can be damaged during these procedures. Talk with your doctor about eyedrops and other things that can help. For most people, it gets better as your eyes recover.
Tear Duct Infection
Also called dacryocystitis, this happens when a tear duct -- the small tube that runs down the length of your nose and connects to your eyelid -- gets blocked and bacteria get in the area. It’s most common in infants, but it can happen at any age. Symptoms include pain, redness, swelling, too many tears, discharge from your eye, and fever. Antibiotics are the most common treatment, but some people need minor surgery to clear it up.

Your Eyes Need Moisture

This helps them work the way they’re supposed to and keeps them comfortable. Your body normally makes moisture for your eyes, but when you can’t -- or it’s not good quality -- that can make your eyes hurt and affect your eyesight.

What Your Tears Do

They soothe the surface of your eyes and protect them from things like debris and infection. Each time you blink, they go over your eyes, then drain into the inner corners of your eyelids to the back of your nose. If you don’t make enough good-quality tears, your eyes can be dry and irritated.

What Can Make It Worse: Low Humidity
If there’s not a lot of moisture in the air -- in a heated or air-conditioned room or in an airplane, for example -- dry eyes can get even more irritated. And a lot of wind can do it, too (that includes riding a bike without protective eye wear).
What Can Make It Worse: Too Much Screen Time
Looking at a computer or phone screen for long periods of time can cause problems because you’re less likely to blink and get moisture over your eyes.

What Can Make It Worse: Contact Lenses

They sit inside the tear film, so when that’s dry, it can make it difficult and uncomfortable -- even impossible -- to wear them. Talk to your doctor if you’re having trouble with your contacts: It may help to change solutions or use lenses made from a different material.
Evaporative Dry Eye
If your tears don’t have enough oil in them, they can evaporate (get absorbed into the air) before your eyes get enough moisture. This often happens when the glands that give your tears their oily texture are blocked. Also called Meibomian gland dysfunction, it’s treated with warm washcloths and lid scrubs that clear away the dead skin, oil, and bacteria that can build up and plug the glands.
Medication
If you have symptoms of dry eyes and take medication, read the label. Some drugs, such as antihistamines, beta-blockers, and some antidepressants, can affect your tears and dry out your eyes. Talk with your doctor to find out if this is a problem for you.
What You Can Do: Artificial Tears
These aren’t the kind your toddler uses when he’s trying to get away with something. These tears come from the drugstore as drops or ointment. Some have a chemical that can stop working if you use them too long, but not all have that. Talk to your doctor about what may work for you.

What You Can Do: Change Your Diet

Among other health benefits, omega-3 fatty acids also may help keep your eyes moist. The best place to get them is from fish like salmon, sardines, and mackerel. If you don’t like fish, you can take a supplement instead.

Prevention

If your eyes are dry, it’s a good idea to stay away from some things that can irritate them, like hair dryers, air conditioning, wind, smoke, and some chemicals. Use a humidifier, and take regular breaks if you spend long hours at a computer. During sports or outdoor activities, use swim or ski goggles or other protective eyewear that helps you keep moisture around your eyes.

When to Call Your Doctor
If dry eyes are new to you and you’ve had them for more than a few days, talk with your doctor. It’s also a good idea to check with him before you use over-the-counter artificial tears. In most cases, dry eyes are more of an annoyance than a health danger, but it’s always best to be sure.


Monday, January 16, 2017

যা পরে ঘুমাতে হবে, চিকিৎসকদের পরামর্শ

অন্তর্বাস পরেই ঘুমোতে যাওয়া উচিত



যৌন ক্ষমতা সঠিক রাখার জন্য প্রতিদিন কিছু অভ্যাস মেনে চলতে চিকিৎসকদের পরামর্শ। আর এতেই শত ব্যস্ততার মাঝেও আপনার যৌনজীবন থাকবে একেবারে ঠিকঠাক। তবে এর জন্য অবশ্য মেনে চলতে হবে কিছু নিয়ম। এর আগে বিশেষজ্ঞরা বলতেন, রাতে শোয়ার সময় নগ্ন হওয়া শুতে যাওয়া স্বাস্থ্যের ওপর খুবই ভালো। কিন্তু নতুন গবেষণা বলছে, নগ্ন হয়ে শুতে গেলে বরং যৌনাঙ্গে ইনফেকশন হওয়ার সুযোগ থাকে।



এবার চিকিৎসকদের দাবি, অন্তর্বাস পরেই ঘুমোতে যাওয়া উচিত। বিশেষ করে পুরুষেরা শোয়ার সময় ব্যবহার করুন অন্তর্বাস। ডাক্তারদের কথায় অন্ডকোষে স্পার্ম তৈরির জন্য একটি নির্দিষ্ট উষ্ণতা দরকার হয়। আর রাতে ঘুমোনোর সময় ওই উষ্ণতাই শরীর থেকে ধার নেয় অন্ডকোষ। অন্তর্বাস অন্ডকোষের মধ্যে উষ্ণতা তৈরি করে, এর ফলে বেশিমাত্রায় স্পার্ম তৈরি হতে পারে। তবে শুধুই পুরুষদের জন্যই নয়, যৌন অঙ্গের ইনফেকশন এড়াতে নারীদের ক্ষেত্রেও অন্তর্বাস পরার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

যে মাখন খেলে কমবে হার্টের সমস্যা

কলা দিয়েই নতুন মাখন ব্যানানা বাটার।




সাধারণত মাখনে কোলেস্টেরলের ভয়। মার্জারিনে ফ্যাটি অ্যাসিড। তবে নতুন আবিষ্কৃত এ মাখনে হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক হবে। নিয়ন্ত্রণ করা যাবে ব্লাড প্রেশারও! ফলের জগতে তার 'পাওয়ার হাউস' পারফরম্যান্স দেখেই ভেবেছিলেন গবেষকরা। নতুন এ মাখনের মধ্যে রয়েছে ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রনের মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কোলেস্টেরলের ভয় তো নেইই, উল্টে কনস্টিপেশনের সমস্যা মিটিয়ে দেবে এ মাখন।

বয়স চল্লিশ পেরোলেই কোলেস্টেরলের ভয়। চিকিৎসকরা জানান, পাউরুটিতে নিয়মিতভাবে মাখনের মতো ডেয়ারি প্রোডাক্ট খেলে সম্ভাবনা বাড়ে কোলেস্টেরলের। দেখা গেছে, হৃদরোগ থেকে একাধিক সমস্যার শত্রু এক স্নেহপদার্থ। শরীরের কোষে এই ‘ফ্যাট’-ই দায়ি নানা রোগের জন্য। এই এলডিএল বা ক্ষতিকারক কোলেস্টরল কমানোর জন্য মাখন, রেড মিট খাওয়া কমাতে বলেন চিকিৎসকরা। সে সময় বিকল্প হিসাবে মার্জারিনের স্বাদ নিতে শুরু করেন অনেকেই। তবে দেখা যায়, হাইড্রোজেনেশন পতিতে মার্জারিন তৈরিতেও শরীরেবাসা বাঁধছে ক্ষতিকর ফ্যাট। অতিরিক্ত মার্জারিন সেবনে রক্তের ঘনত্ব বাড়ছে। স্বাভাবিকভাবেই অতিরিক্ত পাম্প করতে হচ্ছে হৃদযন্ত্রকে। সেখান থেকেই ভাবনা চিন্তা শুরু করেন ভারতের যাদবপুরের ফুড টেকনোলজি বিভাগের গবেষকরা। অবশেষে কলা দিয়েই নতুন মাখন ‘ব্যানানা বাটার’ তৈরি করে ফেলেছেন তারা।

যদি বাড়িতে কেউ বানাতে চান এই মাখন, তবে তারা যোগাযোগ করতে পারেন ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুড অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগে। বিভাগীয় অধ্যাপক উৎপল রায়চৌধুরি জানিয়েছেন, সহজ পদ্ধতিতে নিজেরাই উপকরণ জোগাড় করে ‘ব্যানানা বাটার’ তৈরি করা যায়। ক্ষতিকারক মাখন, মার্জারিন ছেড়ে হার্টের বন্ধু হবে এই কলার-মাখন। অধ্যাপক উৎপল রায়চৌধুরির কথায়, কলার অনেক গুণাগুণ। ভিটামিন বি৬-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে এই ফলে। অ্যানিমিয়ার সমস্যাও মেটাতে সক্ষম এই ফল। বাজারে কলা বাড়বাড়ন্ত হলেও বাড়ির খুদে সদস্যটি সহজে তা মুখে তুলতে চায় না। সেখান থেকেই অন্যভাবে তাকে খাওয়ার টেবিলে হাজির করার চিন্তা শুরু।

কলা দিয়ে মাখন তৈরিতে ঝক্কিও কম। গবেষণাগারে প্রথমে কলাকে ‘স্ম্যাশ’ করে পেস্ট বানিয়ে ফেলা হয়েছে। সারফেস ডেভলপমেণ্ট প্রক্রিয়ায় কলাকে এমনভাবে মসৃণ করা হয়েছে, যেখানে মুখে কোন দানা বা আঁশ কিছুই পড়বে না। এরপর ইমালসিফাই গ্রূপের রাসায়নিক মাপমতো মেশানো হয়েছে। তবে কলার একটি নিজস্ব গন্ধ আছে। গবেষকদের কথায়, এই গন্ধটাই অনেক বাচ্চা পছন্দ করে না। গন্ধ দূর করতে কলার পেস্টে মেশানো হয়েছে ডাইঅ্যাসিটাইল গ্রূপের ফ্লেভার।

Thursday, January 12, 2017

ক্যান্সার প্রতিরোধ করে পেঁয়াজ


জেনে নেওয়া যাক পেঁয়াজের উপকারিতা



প্রতিদিনের মাছ, মাংস কিংবা তরকারি রান্নার একটি অন্যতম উপাদান হলো পেঁয়াজ। খাবারের স্বাদ এনে দিতে এর কোনো জুড়ি নেই। তবে রান্নার কাজে নয়, ক্যান্সার প্রতিরোধ ও রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণসহ শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে থাকে পেঁয়াজ। চলুন এবার এক নজরে জেনে নেওয়া যাক পেঁয়াজের উপকারিতা।

যৌন ইচ্ছা বৃদ্ধি করে:‌ মানুষের যৌন ইচ্ছা বৃদ্ধি করে পেঁয়াজ। প্রতিদিন এক টেবিল চামচ পেঁয়াজ ও এক চামচ আদার রস মিশিয়ে খেয়ে নিন। দিনে তিনবার। আপনার যৌন ইচ্ছা কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে।

কাশিতে উপকারী:‌ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্রতিদিন পরিমাণমতো পেঁয়াজের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে সর্দি–কাশির সমস্যা থাকে না।

অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা রোধ:‌ অ্যানিমিয়া রোধে পেঁয়াজের গুরুত্ব অপরিসীম। প্রতিদিন পেঁয়াজ খান, গুঁড় ও পানি সহযোগে। এর ফলে শরীরে আয়রনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। শরীরে নতুন রক্ত তৈরিতে আয়রনের গুরুত্ব অস্বীকার করা যায় না।

ক্যান্সার রোধ:‌ প্রতিদিন পেঁয়াজ খেলে ক্যান্সার রোধ করা সম্ভব। ক্যান্সার কোষগুলো দ্রুত বৃদ্ধি পায়। যা রোধে প্রতিদিন পেঁয়াজ খান। দেখবেন শরীরে একটা ক্যান্সার প্রতিরোধক কোষ তৈরি হয়ে যাবে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ:‌ পেঁয়াজে ক্রোমিয়াম থাকে। যা ব্ল্যাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে। শরীরকে ঠাণ্ডা রাখে।

রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণ:‌ নিয়মিত পেঁয়াজ খেলে রক্ত চলাচল ঠিকঠাক থাকে। যার ফলে হার্টের অসুখের সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।

দাঁতের সংক্রমণ রোধ:‌ দাঁতের সংক্রমণ রোধ করতেও পেঁয়াজের জুরি মেলা ভার। ২–৩ মিনিট পেঁয়াজ চিবিয়ে খান। ফলে দাঁতে লুকিয়ে থাকা জীবাণুগুলো মরে যাবে এবং সংক্রমণের সম্ভাবনাও কমবে।

- See more at: http://www.bd-pratidin.com/health-tips/2017/01/01/196796#sthash.RFPFHrSB.dpuf

যেসব কারণে কিডনিতে পাথর হয়


কী কারণে আমাদের কিডনিতে পাথর হতে পারে।



বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষই এখন কিডনিতে পাথরের সমস্যায় ভুগছেন। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, অনেক সময় একাধিকবার কিডনিতে পাথর হতে পারে। কিন্তু জানেন কি, ঠিক কী কারণে আমাদের কিডনিতে পাথর হতে পারে। আমাদের প্রতিদিনকার কিছু অভ্যাসের মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে কিডনিতে পাথরের কারণ। সে কারণগুলো কী জেনে তা নিন আর সেই সঙ্গে নিজের অভ্যাস পাল্টে ফেলুন।

১। আমাদের প্রত্যেকের উচিত্ প্রত্যেকদিন খুব কম করে হলেও দেড় লিটার করে পানি পান করা। সাধারণত কিডনিতে পাথর হওয়ার প্রধাণ কারণ পানি কম খাওয়া। কিডনিতে পাথর হওয়া প্রতিরোধ করতে আমাদের প্রত্যেকদিন ৩ লিটার করে পানি খাওয়া উচিত।

 ২। কিডনিতে পাথর হওয়ার আরও একটি কারণ হল নিম্ন মানের অবিশুদ্ধ পানি পান করা। যে সমস্ত মানুষ কুয়ো থেকে পানি পান করে তাদের মধ্যে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

 ৩। অতিরিক্ত পরিমানে কোলা বা ওই জাতীয় পাণীয় খেলে কিডনিতে পাথরের সম্ভাবনা বেশি হয়। শুধু তাই নয়, যাদের একবার কিডনিতে পাথর হয়ে গিয়েছে, তাদের দ্বিতীয়বারও একই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই অম্ল বা টক জাতীয় খাবার, লবণ প্রভৃতি খাবারগুলি এড়িয়ে চলুন।

Tuesday, January 10, 2017

রক্তই জানাবে কত দিন বাঁচবেন


রক্ত বলে দেবে আয়ু, ভবিষ্যতে ক্যানসার, হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা



বিজ্ঞানের সাহায্যে মানুষ অসংখ্যা রহস্যের সমাধান করতে সক্ষম হয়েছে। মৃত্যুর মতো অনিবার্য পরিণতিকে কীভাবে ঠেকানো যাবে, তা নিয়েও কাজ কম হয়নি। কিন্তু আজো তা রহস্য। এমনকি পৃথিবীতে ব্যক্তি তার শেষ নিঃশ্বাসটি কখন ফেলবেন তাও জানেন না। সম্প্রতি বোস্টন ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, তারা এ রহস্যের সমাধান বের করেছেন।

৫০০০ রক্তের নমুনা নিয়ে আট বছর ধরে পরীক্ষা চালিয়ে তারা এমন দাবি করেন। বোস্টন ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীদের মতে, ব্যক্তি শরীরে ২৪ ঘণ্টা যে রক্ত চলাচল করছে সেটিই বলে দেবে তার আয়ু। ভবিষ্যতে ক্যানসার, হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বলে দেয়া যাবে রক্ত পরীক্ষা করে।

সময় বিজ্ঞানীরা ২৬ ধরনের রক্তের বিভাগের জন্য আলাদা আলদা বায়োমেকার আবিষ্কার করেন। এই বায়োমেকারের মাধ্যমে রোগী আগে থেকেই তার সম্ভাব্য রোগ থেকে সাবধান হতে পারবে। নিয়ন্ত্রণ আনতে পারবে।



খাবারেই ব্যথা প্রতিরোধ করুন


খাবারের মাধ্যমেই ব্যথা রোধ করা সম্ভব


তীব্রতা কম আর বেশি হোক অধিকাংশ মানুষ সারা বছরই কোনো না কোনো ব্যথায় ভোগেন। কেউ চটজলদি ব্যথা কমানোর ওষুধ খেয়ে নেন, কেউ দাঁতে দাঁত চেপে নিজের সহ্যক্ষমতার পরীক্ষা নেন। তবে খাবারের মাধ্যমেই এসব ব্যথা রোধ করা সম্ভব।

জেনে নিন, কোন ব্যথায় কী খাবেন। পায়ের পেশিতে টান পড়লে কিংবা যন্ত্রণা হলে টমেটোর রস খান। মুখে ঘা হয়ে ব্যথা হলে বা গলা ব্যথা হলে খেয়ে নিন মধু। কাটা, ছেঁড়া এবং ক্ষতের ব্যথা তাড়াতাড়ি কমিয়ে ক্ষতস্থান শুকোতে চাইলে বেশি করে পানি খান।

পিঠ, কোমরের যন্ত্রণায় নিয়মিত ভুগতে থাকলে প্রতি দিন আঙুর রাখুন। পেশির যন্ত্রণায় গরম পানিতে ১০ ফোঁটা পেপারমিন্ট অয়েল দিয়ে গোসল করুন বা পুদিনা পাতা খান। হজমের সমস্যা দূর করতে আনারস খান।

পায়ের পাতার যন্ত্রণা কমাতে প্রতি গ্লাস পানির সঙ্গে এক চামচ লবণ মিশিয়ে খান। পিরিয়ডের সময় ব্যথা কমাতে নিয়মিত ওটস খান। যে কোনও ক্রনিক ব্যথার সমস্যায় প্রতিদিন হলুদ খান। নিয়মিত দই খেলে মহিলাই মেনস্ট্রুরেশনের সমস্যা দূর করা যায়।



পেট ব্যথা উপশমে খান মাছ। রোজ মাছ খেলে হজম ক্ষমতাও বাড়ে। মাথা যন্ত্রণা ও গাঁটের ব্যথায় চেরি খান। দিনে প্রতি বার খাবারের আগে আট আউন্স পানির সঙ্গে এক টেবিল চামচ অ্যাপল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে খেলে বুকে ব্যথা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। কানের ব্যথায় কষ্ট পেলে রসুন খান। দাঁতের যন্ত্রণা সামলাতে মুখে রাখুন লবঙ্গ। পেশির টান দূরে রাখতে প্রতি দিন খান কাঁচা আদা।

Saturday, January 7, 2017

পুরুষের শারীরিক সক্ষমতায় খাদ্য ও পুষ্টি


বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের যৌন ইচ্ছা ক্রমশ কমে যাচ্ছে




বর্তমান যুগে বেশিরভাগ পুরুষের মধ্যে একটা সমস্যা বেশ প্রকট হয়ে উঠছে তা হচ্ছে যৌন সমস্যা। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের যৌন ইচ্ছা ক্রমশ কমে যাচ্ছে। জেনে নেয়া যাক যৌন অক্ষমতার (Sexual Impotence) প্রথম ধাপের চিকিৎসাতে দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার্য কী কী সামগ্রী কাজে লাগতে পারে বা তা ব্যবহারে কী উপকার হয়।
রসুন : যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন ভালো ফল দিয়ে থাকে। রসুন কে ‘গরিবের পেনিসিলিন’ বলা হয়। কারণ এটি অ্যান্টিসেপ্টিক এবং রোগ প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার (Recall sexual desire) ক্ষেত্রে এর ব্যবহার কার্যকরী। কোনো রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় যৌন ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে।

এ ছাড়া যদি কোনো ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশি হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত (Nymphomania) হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রে ও রসুন খুবই কার্যকরী।

ব্যবহারের নিয়ম : প্রতিদিন দুই থেকে তিনটি রসুনের কোয়া কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খান। এতে যৌন ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে। গমের তৈরি রুটির (Bread from wheat) সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে তা শরীরে স্পার্ম উৎপাদনের মাত্রা বাড়ায় এবং সুস্থ স্পার্ম তৈরিতে সাহায্য করে।

পেঁয়াজ : কাম-উত্তেজক ও কামনা বৃদ্ধিকারী হিসেবে পেঁয়াজ বহুদিন থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে।

ব্যবহারের উপায় : সাদা পেঁয়াজ (White onion) পিষে নিয়ে তাকে মাখনের মধ্যে ভালো করে ভেঁজে নিয়ে তা প্রতিদিন মধুর সঙ্গে খেলে তা থেকে উপকার পাওয়া যায়। একটি বিষয় মনে রাখবেন, এটি খাওয়ার আগে ঘণ্টা দুয়েক আপনার পেট খালি (Empty stomach) রাখবেন। এইভাবে প্রতিদিন খেলে স্খলন, শীঘ্রপতন বা ঘুমের মধ্যে ধাতুপতন অর্থাৎ স্পারমাটোরিয়া (spermatorrhea) সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব।

এ ছাড়া পেঁয়াজের রসের সঙ্গে কালো খোসা সমেত বিউলির ডালের গুঁড়া সাত দিন পর্যন্ত ভিজিয়ে রেখে শুকিয়ে নিন। এটির নিয়মিত ব্যবহার আপনার কাম-উত্তেজনা বজায় রাখবে এবং শারীরিক মিলনকালীন সুদৃঢ়তা বজায় রাখবে।

গাজর : ১৫০ গ্রাম গাজর কুচি এক টেবিল চামচ মধু এবং হাফ-বয়েল (অর্ধ সিদ্ধ) ডিমের সঙ্গে মিশিয়ে দুমাস খেলে শারীরিক এই অক্ষমতা কম হতে পারে।

কলা : আমরা প্রত্যেকেই জানি, যদি ডাক্তার থেকে দূরে থাকতে চান তাহলে প্রতিদিন একটি করে আপেল খান। যদি যৌন স্বাস্থ্যে এবং যৌন বন্ধ্যত্ব থেকে দূরে থাকতে চান, তবে প্রতিদিন কলা খান। কারণ এই ফলে ব্রমেলেইন নামে এনজাইম আছে, যা যৌন বন্ধ্যত্ব দূর করবে এবং যৌনশক্তি বাড়াবে। কলা ভিটামিন বি-এর একটি চমৎকার উৎস, যা দৈহিক শক্তি বাড়ায়।

তাই এখন আর দুশ্চিন্তা করবেন না। সমস্যার একেবারে প্রথম ধাপে আপনি বাড়িতে এ পদ্ধতিগুলো মেনে চলে দেখুন। হয়তো প্রাথমিক ধাপে এ সমস্যার সমাধান হতে পারে।


708

রোগ সারাতে মিউজিক থেরাপি


গান শুনলে রোগ উধাও





মনে অবসাদ? কিছুই ভালো লাগে না? সম্পর্কে তিক্ততা? চেপে ধরছে রোগ? ওষুধ একটাই। মিউজিকেই ম্যাজিক। গান শুনলে রোগ উধাও স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞদের দাবি, মিউজিকেই ম্যাজিক। শরীরের এই জন্মগত রোগ সারাতে মিউজিক থেরাপির কোনও বিকল্প নেই। মস্তিষ্কের অকেজো কোষগুলি ক্ষণিকের জন্য হলেও স্বাভাবিক করে তোলে। শরীরকে চনমনে ও মনকে সুন্দর রাখতে গান অপরিহার্য। নিয়মিত ২৫ মিনিট গান শুনলে ব্যাক পেইন অন্যত্র পাড়ি জমায়। পাওয়া যায় প্রশান্তির ঘুম।

ডেনমার্কের আরহাস বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, মেজাজ এবং আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে মিউজিক। মস্তিষ্কের ডোপামিনের প্রভাবেই এই ঘটনা ঘটে। এই ডোপামিনকে নিয়ন্ত্রণ করে মিউজিক। উচ্চ রক্তচাপ, ডিপ্রেশন, ঘুমে জড়তা বা স্মৃতি লোপের মতো অসুখ সারাতে মিউজিকের বিকল্প নেই। মস্তিষ্কের পেশি স্বাভাবিক রাখে। ফলে, স্ট্রোকের কারণে লোপ পাওয়া বাকশক্তি ফিরে পেতে এবং পারকিনসন্স রোগ থেকে ধীরে ধীরে আরোগ্য লাভ করা যায়।


Thursday, January 5, 2017

মানব শরীরে নতুন অঙ্গ আবিষ্কার!


নতুন আবিষ্কৃত অঙ্গটির নাম মেসেনটারি।



মানব শরীরের নতুন অঙ্গ আবিষ্কারের দাবি করেছে আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান।
চিকিৎসা বিজ্ঞান বলছে, মানুষের শরীরে আরও একটি অঙ্গ আছে, যা এত দিন জানাই ছিল না। নতুন আবিষ্কৃত অঙ্গটির নাম মেসেনটারি।
এতদিন মেসেনটারিকে ভাবা হতো পৌষ্টিক তন্ত্রের কিছু আলাদা আলাদা ক্ষুদ্র অংশ হিসেবে।
কিন্তু নতুন গবেষণার ফল নিশ্চিতভাবে প্রমাণ করল, এটি একটি পৃথক অঙ্গ। যদিও এ অঙ্গটির কাজ কী, তা নিয়ে এখনও স্পষ্ট নন বিজ্ঞানীরা।
আয়ারল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি হসপিটাল লিমারিকের বিশেষজ্ঞ জে ক্যালভিন কফি এটির আবিষ্কারক।
তিনি জানান, মেসেনটারি অঙ্গ হিসেবে অবিষ্কার হওয়াটা গবেষণার এক নতুন দিগন্ত খুলে দিল। পেটের বিভিন্ন রোগের ক্ষেত্রে মেসেনটারির কী অবদান রয়েছে, এখন তা গবেষণার নতুন বিষয়।
ক্যালভিন কফি বলেন, ‘মেসেনটারির গঠনতন্ত্র আবিষ্কার হয়েছে। কিন্তু এ অঙ্গের কাজ নিয়ে গবেষণা করা দরকার। মেসেনটারির কী কাজ জানতে পারলে তার অস্বাভাবিক কাজও বোঝা সম্ভব হবে। এর ফলে রোগও ধরা পড়বে।’
মেসেনটারি হল পেরিটোনিয়ামের জোড়া ভাঁজের অংশ বা পাতলা আস্তরণ, যেটি ক্ষুদ্রান্তকে ধরে রাখতে সাহায্য করে। মেসেনটারি আবিষ্কারের পর আমাদের শরীরে এখন অঙ্গ হয়ে দাঁড়াল ৭৯টি।
প্রায় ৫০০ বছর আগে বহুমুখী প্রতিভার স্বাক্ষর লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি মানব শরীরের এ অঙ্গের অনুমান করে গিয়েছিলেন। অবশেষে তার সত্যতা প্রমাণ করল আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান।
দ্য ল্যানসেট মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে জে ক্যালভিন কফির এ আবিষ্কারের গবেষণাপত্র। বিশ্বের জনপ্রিয় মেডিকেল বই গ্রেস অ্যানাটমিতেও মেসেনটারিকে নতুনভাবে আপডেট করা হয়েছে।










রক্তে চর্বি বেড়ে গেলে কী করবেন

রক্তে খারাপ চর্বি বেড়ে গেলে দুর্বলতা বা অবসাদগ্রস্ত, বুকে ব্যথা, বদ হজম হয়ে থাকে।




বয়সের সঙ্গে বাড়তে থাকে আমাদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা। তবে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক পর্যায়ে রাখা কঠিন কাজ নয়।

চর্বি জাতীয় খাবার, ভাজাপোড়া ও মসলা জাতীয় খাবার আমাদের শরীরে খারাপ চর্বির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। খারাপ চর্বি নিয়ন্ত্রণ করলেই রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখা সম্ভব।

উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ধূমপানের অভ্যাস, অতিরিক্ত মেদভুঁড়ি, রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বেশি, জেনেটিক কারণ, অলস জীবনযাপন, কায়িক পরিশ্রম কম করে তাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ার আশংকা থাকে। এছাড়া যাদের এই ঝুঁকি থাকে তাদের কম ঘনত্বের কোলেস্টেরল বা ক্ষতিকারক কোলেস্টেরলের মাত্রা ৭০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটারের নিচে থাকা উচিত।
রক্তে খারাপ চর্বি বেড়ে গেলে দুর্বলতা বা অবসাদগ্রস্ত, বুকে ব্যথা, বদ হজম হয়ে থাকে।
পরিবারের বা বাবা-মায়ের হৃদরোগের ইতিহাস এবং আপনার হৃদরোগ হওয়ার মতো ঝুঁকি রয়েছে কি না সেটা জেনে সাধারণত জীবনাচরণ পদ্ধতি পরিবর্তন, চর্বি জাতীয় খাবার বর্জ, শাকসবজী ও ফলমূল খেলে কোলেস্টেরল স্বাভাবিক মাত্রায় আনা সম্ভব।

এছাড়া কীভাবে কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়, তা নিম্নে আলোচনা করা হলো :

চর্বি জাতীয় খাবার পরিহার : কোলেস্টেরল কমানোর সহজ উপায় হচ্ছে বেশি কোলেস্টেরলযুক্ত বা চর্বিযুক্ত খাবার পরিহার করা। তবে শুধু খাবারের কোলেস্টেরলই রক্তে কোলেস্টেরল বাড়ানোর জন্য দায়ী নয়। সম্পৃক্ত চর্বিযুক্ত খাবার যেমন- মাখন, চর্বিযুক্ত গরুর মাংস ও খাসির মাংসের কলিজা, মগজের পরিবর্তে অসম্পৃক্ত চর্বিযুক্ত খাবার যেমন : সয়াবিন তেল, সূর্যমুখী তেল, জলপাইয়ের তেল খাওয়া যেতে পারে।

ব্যায়াম : শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়াম শুধু রক্তে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমায় না, উপকারী কোলেস্টেরলের পরিমাণ (বেশি ঘনত্বের লিপোপ্রোটিন কোলেস্টেরল) ১০ শতাংশ বাড়ায়। জোরে জোরে হাঁটলেও এমন উপকার পাওয়া যায়। নৈশভোজের পর কমপক্ষে ৪৫ মিনিট তাহলে উপকৃত হবেন।

আঁশযুক্ত খাবার : সবজি এবং ফলমূল শরীরের জন্য উপকারী। এগুলো রক্তে কোলেস্টেরলও কমায়। দ্রবণীয় আঁশ পরিপাক নালি থেকে স্পঞ্জের মতো কোলেস্টেরল শুষে নেয়। রক্তচাপ বেশি হলে অতিরিক্ত রসালো জাতীয় ফল না খওয়াই ভালো।

মাছ : মাছ ও মাছের তেল কোলেস্টেরল হ্রাস করতে সাহায্য করে। মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড থাকে। এটি রক্ত থেকে কোলেস্টেরল এবং অন্যান্য ক্ষতিকর চর্বি কমিয়ে ফেলে। সপ্তাহে অন্তত চার দিন মাছ খাওয়া উচিত। বিভিন্ন উদ্ভিদজাত খাবারেও ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায়। যেমন- সয়াবিন তেল, কাঠবাদাম তেল ইত্যাদি।

মদ্যপান পরিহার : অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় পান শরীরের জন্য ক্ষতিকারক। মদ সেবন থেকে বিরত থাকুন।

ধূমপান পরিহার করুন : ধূমপানে রক্তে উপকারী কোলেস্টেরল বা বেশি ঘনত্বের কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায়। রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে অবশ্যই ধূমপান ছেড়ে দিতে হবে।

জন্ম নিয়েন্ত্রণ বড়ি : জন্ম নিয়েন্ত্রণ বড়ি সেবনে নারীদের তলপেটে খারাপ চর্বি জমে। এই বড়ি সেবন পরিহার করলে নারীদের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ : ইউরিক এসিড যদি নিয়ন্ত্রণে থাকে অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস রক্তের কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। রক্তে কোলেস্টেরল কমাতে হলে অবশ্যই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

যাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি, তাদের অবশ্যই জীবনাচরণ পদ্ধতি পরিবর্তন করতে হবে। যদি হৃদরোগের উপসর্গ থাকে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ সেবন করতে হবে।




0